নিজস্ব প্রতিবেদন ২৬ সেপ্টেম্বার ২০২৪ ১০:২২ পি.এম
আইনের কথা বলে বিচারবিভাগকে দালালির চরম পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
সাবেক বিচারপতিকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, এটা কোর্ট (আদালত), এটা তো টেনিস কোর্ট না যে জাতিকে নিয়ে খেলবেন। এখানে তো আইন অনুযায়ী চলবে। কিন্তু আইনকেও দালালির চরম সীমায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে অনুষ্ঠিত আইনজীবী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
জামায়াত আমির বলেন, বারে বসে রাজনীতি করলে আপনাকে(প্রধান বিচারপতি) কেউ নিষেধ করত না। কিন্তু বেঞ্চে বসে আপনি রাজনীতি করার অধিকার রাখেন না। কেউ তো তা মানবে না। ওই কথা বলার পর আসলে তার এক সেকেন্ডের জন্য আসনে বসে থাকার আইনগত বৈধতা-নৈতিকতা সেই বিচারপতির ছিল না।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ব্যাংকের সর্বোচ্চ অভিভাবককে বলতে শুনি, যে কোনো সময় কয়েকটা ব্যাংক বন্ধ হয়ে যেতে পারে। কাদের কারণে, এরা প্রত্যেকে শাড়ির নিচে লুকানো ছিল। এদেরকে ইমিউনিটি দেওয়া হয়েছে। ব্যাংক আর্থিক খাতের সবচেয়ে বড় ডাকাতের ওপরে সুপ্রিম কোর্ট কী করে বলতে পারে যে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করা চলবে না?
তিনি বলেন, রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে আমার লজ্জা হয়, কোনো রাজনৈতিক নেতা পালিয়ে গেছেন এটা বলতে আমার লজ্জা হয়। যারা জনগণের খেদমতের বদলে মালিক বনে গিয়েছিলেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আস্থার পক্ষে। তারা যদি ব্যর্থ হন এ দায় তাদেরকেও বহন করতে হবে। তারা সফল হলে বিপ্লব সফল হবে। আর তারা ভুল করলে বিপ্লব ব্যর্থ হবে। তারা ব্যর্থ হোক আমরা তা চাই না।
আইনজীবীদের যোদ্ধা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ন্যায়বিচার আগে। ন্যায়বিচার সবার প্রাপ্য। এই যে গণহত্যা হয়ে গেল। এই গণহত্যায় যারা মাস্টারমাইন্ড, যাদের ওপরে গণহত্যার দায় পড়ে তাদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।
সাংবাদিকদের ওপরেও নির্যাতন করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশে কিংবা বিদেশে সবার শান্তি কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। দেশের বাইরে থেকে সাংবাদিক অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে। তার দেশে থাকা পরিবারকে হেনস্তা করা হয়েছে। মা-বোনকে পর্যন্ত রেহাই দেওয়া হয়নি। তাদের ইজ্জত নিয়ে টানাটানি করা হয়েছে।
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আমরা সবসময় শুনতাম বিচার বিভাগ স্বাধীন, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়, আইন সবার জন্য সমান। এখন সত্যি আইন সবার জন্য সমান হবে। আইন সবার জন্য কেমন সমান তা এখন সবাই বুঝবেন। বুঝে নেবেন। আমরা জুলুমের বিরুদ্ধে।
আওয়ামী লীগের মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে: সালাহউদ্দিন
জামায়াতের ঘোর বিরোধী, বিএনপিকে নিয়ে ভারত কী ভাবছে ?
বিগত ১৫ বছরে নববর্ষ পালন নিয়েও ষড়যন্ত্র হয়েছে : রিজভী
এয়ারকন্ডিশনের ভেতরে বড় বড় দামি অফিসে বসে তারা সংস্কারের কথা বলছে: তারেক রহমান
বিএনপি একটি বড় দল, তাদের কাছে মানুষের প্রত্যাশা অনেক বেশি: সারজিস আলম
নির্বাচন পেছাতে চক্রান্ত চলছে : ফারুক
পুলিশের চাকরি পেতে সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন
নির্বাচিত হলে প্রথম ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে: বিএনপি
ইউনূস সরকারের প্রশংসা করে নাজমুলের পোস্ট
যুব অধিকার পরিষদে পদ পেলেন শ্রমিক লীগ নেতা
খালেদা জিয়া ফিরছেন শিগগিরই, সঠিক সময়ের অপেক্ষায় তারেক
ছাত্রশিবির সবসময় ঐক্যের পক্ষে থাকবে : শিবির সভাপতি
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার্থীদের শুভকামনা জানাল ছাত্রদল
‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ নামে কোনো কিছু করা যাবে না : চরমোনাই
নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে: আমির খসরু
১৬ বছর ধরে এমন কোনো সেক্টর নেই যেখানে দুর্নীতি হয়নি : হাসনাত
চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের মিছিল, পুলিশের বাধা
বিএনপি নেতা বরকতউল্লাহ বুলু ঢাকায় বক্ষব্যাধিতে ভর্তি
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
আরাফাত রহমান কোকোর শাশুড়ি মারা গেছেন
অনলাইন ক্যাম্পেইন : অধিকাংশ সংস্কার প্রস্তাবে একমত বিএনপি
‘গদিতে থাকার চেষ্টা করলে বিএনপি চুপ করে বসে থাকবে না’
লন্ডনে খালেদা জিয়ার ‘পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্য পরীক্ষা’ শুরু
৭১-এ একটা সংগঠন করতাম, যেটা বলতে লজ্জা হয়: জামায়াত আমির
দলীয় নেতাদের সঙ্গে খালেদা জিয়ার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
আমরা মুক্ত পরিবেশে ঈদ উদযাপন করছি : মির্জা ফখরুল
জনগণ ১৭ বছর প্রার্থনা করেছে স্বাধীন দেশে ঈদ উদযাপনের : তারেক রহমান
মা অসুস্থ, জরুরি ভিত্তিতে ঢাকায় কোকোর স্ত্রী
‘এক রুমে বন্দি’ থেকে মুক্ত খালেদার ৭ বছর পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ
এপ্রিলের মাঝামাঝি দেশে ফিরবেন খালেদা জিয়া: মির্জা ফখরুল