নিজস্ব প্রতিবেদন ২০ নভেম্বার ২০২৪ ০৯:২৬ পি.এম
রংপুরের মিঠাপুকুরে দখলকৃত বসতভিটা উদ্ধারে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন আব্দুস সোবহান নামের এক দিনমজুর। দীর্ঘদিন ধরে বেদখলে থাকা জমি উদ্ধার করতে না পেরে পারিবারিক কবরস্থানে বানিয়েছেন কুঁড়েঘর। সেখানে স্ত্রী, ছেলের বৌ ও নাতি-নাতনিদের নিয়ে দিনযাপন করছেন। বেদখলে থাকা সম্পত্তি উদ্ধারে একাধিকবার গ্রাম্য শালিস ডাকলে ও আদালতের রায় পেলেও বসতভিটা উদ্ধার করতে পারেননি তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার রাণীপুকুর ইউনিয়নের হাবিবপুর গ্রামে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, হাবিবপুর গ্রামে আব্দুস সোবহান (৬৫) পৈত্রিক সূত্রে ১৪ শতক বাসতভিটার জমি পেয়েছেন। এরমধ্যে প্রায় ১০ শতক জমি বেদখলে রেখেছে প্রতিবেশী নয়া মিয়া, মিজানুর রহমানসহ আরও ৩ জন। বাধ্য হয়ে আব্দুস সোবহান পারিবারিক কবরস্থানে ৩টি কুঁড়েঘর তৈরি করে জীবনযাপন করছেন। সেখানে তার স্ত্রী ও এক ছেলের স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বাস করছেন। জায়গার অভাবে তার আরও ২ ছেলে ও তাদের স্ত্রী-সন্তানরা সে বাড়িতে থাকেন না।
দিনমজুর আব্দুস সোবহান বলেন, দীর্ঘদিন ধরে কয়েকজন প্রতিবেশী আমার বসতভিটা দখল করে রেখেছে। আমি গ্রামে শালিস ডেকেছি, আদালতে মামলা করে রায়ও পেয়েছি। কিন্তু জমি উদ্ধার করতে পারিনি। আমার প্রতিপক্ষের লোকজন আওয়ামী লীগের নেতা। এই প্রভাবে জমিগুলো দখলে রেখেছে তারা। আমি অসহায় দিনমজুর। এর সঠিক বিচার চাই।
আব্দুস সোবহানের স্ত্রী হানিফা খাতুন বলেন, নিজেদের জমি উদ্ধার করতে গেলে প্রভাবশালীরা আমাদের হুমকি দেয়, মারপিট করে।
কয়েকজন গ্রামবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আব্দুস সোবহানের প্রতিপক্ষরা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত। এ কারণে একাধিকবার বৈঠক হলেও তারা সেই রায় মেনে নেয়নি। উল্টো প্রাণনাশের হুমকি দিত। ভয়ে গ্রামের লোকজনেরাও প্রতিবাদ করার সাহস পায়নি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন প্রতিবেশী জানান, আব্দুস সোবহান অসহায় মানুষ। আর বেদখলকারীরা প্রভাবশালী। এ কারণে তিনি জমিটুকু উদ্ধার করতে পারছেন না।
আব্দুস সোবহানের বসতভিটা দখলের অভিযুক্তদের মধ্যে একজন হলেন মিজানুর রহমান। অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করে মিজানুর রহমান বলেন, আব্দুস সোবহানের জমি বেদখলে রয়েছে, এটি সত্য। তবে পুরোপুরি আমার কাছে নেই। আমার পাশের বাড়ির লোকজনেরা জমিগুলো দখলে রেখেছেন। তারা ছেড়ে দিলে, আমিও জমি ছেড়ে দেব।
রাণীপুকুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবু ফরহাদ পুটু বলেন, বসতভিটা বেদখলের বিষয়ে একাধিকবার শালিস হয়েছে। কিন্তু কোনো সমাধানে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। পরে তারা আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন।
টিকটকার হুর-ই জান্নাতের স্বামী তোহা কারাগারে
সাড়ে ৮০০ টাকার জন্য প্রাণ গেল মুদি দোকানির
যুবদল নেতার উপর হামলা, শাস্তির দাবিতে ঝাড়ু মিছিল
টেন্ডার পাওয়ায় বৈষম্যবিরোধী নেতার কাছে ‘জিলাপি’ খেতে চাইলেন ওসি
বাঙালি বিয়ে খেতে পাবনায় রুশ তরুণী
আ.লীগ-জামায়াত নেতার হামলায় বিএনপির ৬ নেতা আহত
সুদের টাকার জন্য নারীকে মারধর, বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা
ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
তরমুজ সাদা হওয়ায় বিক্রেতাসহ দুজনকে কুপিয়ে জখম
এসএসসির হলে ঢুকে ছাত্রীদের পানি পান করানোয় ছাত্রদল নেতার সমালোচনা
এসএসসির হলে ঢুকে ছাত্রীদের পানি পান করানোয় ছাত্রদল নেতার সমালোচনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
নড়াইলে আ.লীগের ৪৮ নেতাকর্মী কারাগারে
পরীক্ষার হল থেকে বেরিয়ে বাবার খাটিয়া কাঁধে নিল নাহিদ
ভালোবাসার টানে ২৪ বছর পর আবারও বরগুনায় ডেনমার্কের রোমানা
জয়পুরহাটে কারাগারে বসে এসএসসি পরীক্ষা দিলো এক শিক্ষার্থী
ক্রেতা সেজে নারী মাদক কারবারিকে ধরল পুলিশ
‘আমার স্বামীকে আমার কাছে ফিরায় দেন, তারে দেশে নিয়া আসেন’
মক্তবে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা, ভয়ে বাড়ি ছাড়া ভুক্তভোগীর পরিবার
শেখ হাসিনার গাড়িবহরে হামলা মামলার ‘মিথ্যা’ স্বাক্ষী গ্রেপ্তার
ভালুকের শরীরে পচন, আ. লীগ নেতার সেই চিড়িয়াখানা সিলগালা
জামিনে কারামুক্ত হওয়া সাবেক এমপি আজিজকে গণধোলাই
লুটের জুতা বিক্রির জন্য ফেসবুকে পোস্ট
খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, ইমাম গ্রেপ্তার
সন্ত্রাসী সাজ্জাদকে ঘুরিয়ে বলল পুলিশ, অপরাধীদের পরিণতি হবে এমন
বাটা শোরুমসহ দোকান ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪
ছাত্র প্রতিনিধিদের এখন সরকার থেকে পদত্যাগ করা দরকার : ভিপি নুর
থানায় জিডি করতে ৩ প্যাকেট সিগারেটের দাম নিলেন এএসআই
৮ জেলায় তাণ্ডব, ছবি সহ
প্রতিবন্ধী কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে ইমাম কারাগারে