ফেরারি মিজান ২৫ মে ২০২৫ ০৯:১২ পি.এম
প্রিয়, জাতীয়তাবাদী আদর্শের রাজনৈতিক অভিভাবক,
আপনাকে জানাচ্ছি ,স্বৈরাচার মুক্ত বাংলাদেশের রক্তিম স্বাধীনতার শুভেচ্ছা। দীর্ঘদিনের আন্দোলনের ফসল স্বৈরাচার মুক্ত নতুন বাংলাদেশ। জাতীয়তাবাদী আদর্শের সৈনিকরা হয়তো শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের ব্যানারে নতুন বাংলাদেশ রচিত করতে পারেনি! কিন্তু নতুন বাংলাদেশ রচিত হওয়ার পেছনে, জাতীয়তাবাদের আদর্শের সৈনিকদের অবদানের কথা নতুন বাংলাদেশ কখনো ভুলতে পারবে না। দীর্ঘদিনের আন্দোলনে প্রতিটি জাতীয়তাবাদ আদর্শের সৈনিক নিজের সুখ শান্তি বিসর্জন দিয়ে অনেক ত্যাগ স্বীকার করে নতুন বাংলাদেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। দীর্ঘ 16 টি বছর প্রতিটি জাতীয়তাবাদে আদর্শের সৈনিক নিদ্রা নামের শান্তি বা সুখ কি জিনিস এটা উপলব্ধি করতে পারে নাই। কখনো আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে কখনো বা গ্রামের গহীন অরণ্যের মাঝে নিজেকে লুকিয়ে রাখতে হয়েছিল। এমনকি জাতীয়তাবাদী আদর্শের অনেক সৈনিককে দীর্ঘ 16 টি বছর ধরে জীবন দিতে হয়েছিল নতুন বাংলাদেশ গঠন করার জন্য। সবার একটাই চাওয়া ছিল স্বৈরাচার মুক্ত নতুন বাংলাদেশ।
প্রিয় নেতা,
বাংলাদেশ পেয়েছে! স্বাধীনতা। স্বৈরাচার মুক্ত স্বাধীনতা। কিন্তু শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জাতীয়তাবাদী আদর্শের সৈনিকেরা কি পেল? জাতীয়তাবাদী আদর্শের সৈনিকেরা জনগণের পক্ষ থেকে উপহার পেল চাঁদাবাজ শব্দের। কেন শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা কি চাঁদাবাজ? শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান কি আমাদের কি চাঁদাবাজি শিক্ষা দিয়েছে?
না। শহীদ জিয়া আমাদেরকে কখনো চাঁদাবাজি শিক্ষা দেন নাই ।শহীদ জিয়ার সৈনিকেরা কখনো চাঁদাবাজ নয়।তবে কেন আজকে বিএনপি'র আদর্শ নিয়ে প্রশ্ন উঠবে!
প্রিয় শহীদ জিয়ার রাজনৈতিক আদর্শের অভিভাবক,
আপনার কাছে জানতে চাই ,আপনি কি বিএনপি'র নেতৃত্ব বিক্রি করে দিয়েছেন ? না হলে বিএনপির নেতৃত্ব প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে কেন? যারা বিএনপিকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারা বিএনপিকে নেতৃত্বে ব্যর্থ কিনা? যদি না হয় তাহলে ,শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক আদর্শকে যখন জনগণ বাংলাদেশ গঠনের জন্য শ্রেষ্ঠ আদর্শ হিসেবে ঘোষণা দেয় ।দলমত নির্বিশেষে সবাই স্বীকার করে ঠিক তখন, লিখতে ছিলেন জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক আদর্শে গড়া দল বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ নিয়ে বর্তমানে কেন প্রশ্ন উঠবে?
প্রিয় শহীদ জিয়া রাজনৈতিক আদর্শের অভিভাবক,
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান রাজনৈতিক আদর্শকে যারা প্রশ্নবিদ্ধ করার পায়তারা করতেছে, তাদের বিরুদ্ধে শক্ত পোক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে জনগণের মনে বিএনপির প্রতি আস্থা ফিরিয়ে আনা দরকার। অন্য কোন নেতার নেতৃত্ব নয়, আপনার নেতৃত্বের মাধ্যমে বিএনপিকে সংগঠিত করা দরকার।
প্রিয় রাজনৈতিক আদর্শের অভিভাবক,
বর্তমানে শহীদ জিয়ার আদর্শের সৈনিক নামধারী কিছু নেতা বা কর্মীর দ্বারা এমন কিছু কাজ সংগঠিত হচ্ছে যার কারণে বিএনপির আদর্শ নিয়ে জনমনে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। যার কারণে আজকে ,পাড়া মহল্লায় চায়ের দোকানেও শোনা যায় আওয়ামী লীগ- বিএনপির ভাই।
যদি জনগণের কাছ থেকে এসব কথা শুনতে হয়, তাহলে শহীদ জিয়ার রাজনৈতিক আদর্শ প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ার আর বাকি কি আছে? ভাই আপনার কাছে আশাবাদী, শেষ গঠনের অংশ হিসেবে, যারা শহীদ জিয়া রাজনৈতিক আদর্শ প্রশ্ন বিদ্ধ করার পায়তারা করতেছে, তাদের বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করে ,প্রকৃত জাতীয়তাবাদের আদর্শ সৈনিকদের হাতে বিএনপির দায়িত্ব তুলে দিয়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গঠন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন বলে আমি আশাবাদী। আর কিছু বলার নেই। উপরোক্ত কথাগুলো যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে, রাজনৈতিক আদর্শের অনুসারী হিসেবে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। মহান আল্লাহর কাছে আপনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি। পরিশেষে জাতীয়তাবাদী আদর্শের লাল সালাম জানিয়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের একটি কথা স্মরণ করছি, ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়।
দামাল কবির জন্মদিনে শ্রদ্ধা জানিয়ে মঞ্চে আবারো ‘দামাল ছেলে নজরুল’
তারেক জিয়ার উদ্দেশ্যে খোলা চিঠি
রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রীয় নির্বাচন ব্যবস্থা!
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের প্রয়াণ দিবসে সুরেলা সন্ধ্যা
রবিন রাফানের এআই মাস্টারক্লাসে অভূতপূর্ব সাড়া, দ্বিতীয় সিজনের ঘোষণা
যেভাবে অনলাইনে ভাইরাল হওয়া কারওয়ান বাজারের তরমুজ বিক্রেতার জন্য কাল হয়ে দাঁড়ালো
ঈদ সালামি থেকে ঈদী: সংস্কৃতির বিবর্তন
সগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে ৪০০ বছরের পুরোনো মসজিদ
শিশু সাহিত্যের ধ্রুবতারা শিবুকান্তি দাশ
জনতার কন্ঠস্বর
বাংলাদেশের ঐতিহাসিক পাঁচ মসজিদ
স্কুলের দেওয়াল যেন প্রজাপতির পাখা
সান্তা ক্লজ আছেন বাস্তবেই, থাকেন কোথায় জানেন?
শীতে পরিযায়ী পাখিরা কীভাবে সহস্র মাইল পথ চিনে যায়-আসে?
শিক্ষক নিবন্ধন ভাইভার পরামর্শ
শীতে প্রকৃতি উপভোগ করতে ঘুরে আসতে পারেন গ্রাম থেকে
কৃষিকাজ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পাওয়া জিহাদ এখন ক্যাম্পাসে চা বিক্রি করেন
ঈশান হতে অগ্নি
কুমড়ার নৌকায় ৭৩ কিমি. পাড়ি দিয়ে রেকর্ড
বিশ্বের বৃহত্তম বন্দী কুমিরের মৃত্যু
বাংলাদেশের যে গ্রামে বাস করেন মাত্র ৪ জন
টি অ্যান্ড টেলস: এক অনন্য সাহিত্য বিকেল
যে ৭ আচরণ দেখে স্বার্থপর ব্যক্তি চিনবেন
যেসব দেশে মুসলিমদের বসবাস বা ধর্মপ্রচার নিষিদ্ধ!
ফ্রিল্যান্সিং এ শিক্ষার্থীদের দক্ষতা
শিশুকে যৌন নির্যাতন : ঝুঁকি নির্ণয় ও প্রতিরোধ ব্যবস্থা
আপনার স্ত্রীকে যে কথাগুলো কখনোই বলবেন না
ইউরোপীয় ইস্তাম্বুলে কয়েকদিন
অভিভাকদের যেসব কাজে নষ্ট হয় শিশুর আত্মবিশ্বাস
কক্সবাজারে সমুদ্রস্নানে বাধভাঙা উচ্ছ্বাস