নিজস্ব প্রতিবেদন ১২ ডিসেম্বার ২০২৪ ০৮:০২ এ.এম
কক্সবাজারের পেকুয়া সদর ইউনিয়নের সিকদারপাড়া এলাকায় এক হত্যা মামলার আসামিকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) নির্যাতনের পর চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যান ধলা মিয়া ওরফে দানু মিয়া (৪১)। এ ঘটনায় আরেক আসামি মো. মুবিনুল ইসলাম (৩০) গুরুতর আহত হয়ে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
তথ্যমতে, ২০২৩ সালের পহেলা ডিসেম্বর পেকুয়া সদর ইউনিয়নে কলেজছাত্র আসহাবুল করিম জিহাদকে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলার আসামি ছিলেন দানু মিয়া ও মুবিন।
পরিবারের সদস্য, প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় লোকজন বলেন, মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে দানু ও মুবিন আদালতে আত্মসমর্পণ করতে চকরিয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে রওনা দেন। সাথে ছিলেন একই মামলায় জামিনে থাকা মোবারক আলী। পথিমধ্যে ইদমনি লাল ব্রিজের কাছে তাদের পথরোধ করে ১৫-২০ জন দুর্বৃত্ত। দুর্বৃত্তরা তিনজনকেই মারধর শুরু করে। পরে দানু মিয়া ও মুবিনকে একটি সিএনজিতে তুলে নিয়ে পেকুয়ার সিকদারপাড়া এলাকায় নুরুল আজিমের পরিত্যক্ত দোকানে আটকে রেখে দিনভর নির্যাতন চালায়। সন্ধ্যার দিকে তাদের গুরুতর অবস্থায় একটি অ্যাম্বুলেন্সে তুলে দেয়া হয়। দানু মিয়াকে চমেক হাসপাতালে নেয়ার পথে পটিয়ার ইন্দ্রপুল এলাকায় তার মৃত্যু হয়। আহত মুবিনুল ইসলামকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নিহত দানু মিয়ার জামাতা মোহাম্মদ রমিজ অভিযোগ করেন, 'আমার শ্বশুরকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পুরো শরীরে জখমের চিহ্ন রয়েছে। আদালতে ফয়সালার বদলে এভাবে হত্যা অমানবিক।'
চকরিয়া থানার ওসি মো. মনজুর কাদের ভূঁইয়া জানান, দানু মিয়ার মরদেহ থানায় আনা হয়েছে এবং ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। 'এজাহার পেলে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। যার নামই আসুক, তাকে আইনের আওতায় আনা হবে,' বলেন তিনি।
পেকুয়া থানার ওসি মো. সিরাজুল মোস্তফা জানান, সিকদারপাড়ায় সংঘটিত ঘটনার বিষয়ে থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। 'আমাদের কাছে এলে যথাযথ আইনী সহায়তা দেয়া হবে,' বলেন তিনি।
গত বছরের জিহাদ হত্যা মামলায় দানু মিয়া ও মুবিন ছিলেন এজাহারভুক্ত আসামি। জিহাদের পিতা মোকছুদুল করিম ১২ জনকে আসামি করে চকরিয়া থানায় মামলা করেছিলেন।
দানু মিয়ার স্ত্রী রোজিনা আকতার জানান, তার স্বামীকে হত্যায় প্রভাবশালী ব্যক্তিরা জড়িত। তিনি অভিযোগ করেন, 'তাকে তুলে নিয়ে যাওয়ার পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাহায্য চেয়েও পাইনি। জানি না মামলা করতে পারব কি না।'
অ্যাম্বুলেন্স চালককে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঘটনার সাথে জড়িতদের শনাক্ত এবং গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
টিকটকার হুর-ই জান্নাতের স্বামী তোহা কারাগারে
সাড়ে ৮০০ টাকার জন্য প্রাণ গেল মুদি দোকানির
যুবদল নেতার উপর হামলা, শাস্তির দাবিতে ঝাড়ু মিছিল
টেন্ডার পাওয়ায় বৈষম্যবিরোধী নেতার কাছে ‘জিলাপি’ খেতে চাইলেন ওসি
বাঙালি বিয়ে খেতে পাবনায় রুশ তরুণী
আ.লীগ-জামায়াত নেতার হামলায় বিএনপির ৬ নেতা আহত
সুদের টাকার জন্য নারীকে মারধর, বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা
ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
তরমুজ সাদা হওয়ায় বিক্রেতাসহ দুজনকে কুপিয়ে জখম
এসএসসির হলে ঢুকে ছাত্রীদের পানি পান করানোয় ছাত্রদল নেতার সমালোচনা
এসএসসির হলে ঢুকে ছাত্রীদের পানি পান করানোয় ছাত্রদল নেতার সমালোচনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
নড়াইলে আ.লীগের ৪৮ নেতাকর্মী কারাগারে
পরীক্ষার হল থেকে বেরিয়ে বাবার খাটিয়া কাঁধে নিল নাহিদ
ভালোবাসার টানে ২৪ বছর পর আবারও বরগুনায় ডেনমার্কের রোমানা
জয়পুরহাটে কারাগারে বসে এসএসসি পরীক্ষা দিলো এক শিক্ষার্থী
ক্রেতা সেজে নারী মাদক কারবারিকে ধরল পুলিশ
‘আমার স্বামীকে আমার কাছে ফিরায় দেন, তারে দেশে নিয়া আসেন’
মক্তবে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা, ভয়ে বাড়ি ছাড়া ভুক্তভোগীর পরিবার
শেখ হাসিনার গাড়িবহরে হামলা মামলার ‘মিথ্যা’ স্বাক্ষী গ্রেপ্তার
ভালুকের শরীরে পচন, আ. লীগ নেতার সেই চিড়িয়াখানা সিলগালা
জামিনে কারামুক্ত হওয়া সাবেক এমপি আজিজকে গণধোলাই
লুটের জুতা বিক্রির জন্য ফেসবুকে পোস্ট
খালেদা জিয়াকে নিয়ে ফেসবুকে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, ইমাম গ্রেপ্তার
সন্ত্রাসী সাজ্জাদকে ঘুরিয়ে বলল পুলিশ, অপরাধীদের পরিণতি হবে এমন
বাটা শোরুমসহ দোকান ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪
ছাত্র প্রতিনিধিদের এখন সরকার থেকে পদত্যাগ করা দরকার : ভিপি নুর
থানায় জিডি করতে ৩ প্যাকেট সিগারেটের দাম নিলেন এএসআই
৮ জেলায় তাণ্ডব, ছবি সহ
প্রতিবন্ধী কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে ইমাম কারাগারে