নিজস্ব প্রতিবেদন ২১ অক্টোবার ২০২৪ ১২:৩৯ পি.এম
হঠাৎ দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওপর চড়াও হয়েছেন এ বছর এইচএসসি পরীক্ষায় ফেল করা এক দল শিক্ষার্থী। গতকাল রোববার তারা অন্তত ছয়টি শিক্ষা বোর্ডে নজিরবিহীন বিক্ষোভ করেছেন। সদ্য প্রকাশিত এইচএসসি পরীক্ষার ফল বাতিল করার দাবিতে তারা কয়েকটি বোর্ডের প্রধান ফটকে তালা লাগিয়ে দিয়েছেন। সড়কও অবরোধ করেছেন তারা।
বৈষম্যের শিকার হওয়ার দাবি করে পরীক্ষার্থীরা নতুন করে ফল তৈরি ও প্রকাশের দাবি জানান। তবে বোর্ড কর্তৃপক্ষ বলেছে, শিক্ষার্থীদের এ ধরনের দাবি পূরণের ক্ষমতা তাদের নেই।
বিক্ষুব্ধ পরীক্ষার্থীরা ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের প্রধান ফটকের তালা ভেঙে ভেতরে ঢুকে চেয়ারম্যানের কক্ষ ভাঙচুর করেন। পরে কর্মচারীরা তাদের ওপর হামলা করলে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হন। পরীক্ষার্থীরা ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকারের পদত্যাগ দাবি করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করা তপন কুমার বলেন, ‘আমি বলেছি; ঠিক আছে, যদি আমি পদত্যাগ করলে তুমি অটোপাস পাও, তাইলে আমি পদত্যাগ করব। দেখ, তোমরা মন্ত্রণালয় থেকে অটো পাস আনতে পারো কিনা। আমাদের কিছু করার নাই।’
গতকাল সকালে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে গিয়ে দেখা যায়, এই বোর্ডের অধীন জেলাগুলো থেকে আসা ফেল করা শিক্ষার্থীরা জড়ো হচ্ছেন। বেলা ১১টা থেকে বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু হয়। তাদের সঙ্গে অনেক নারী অভিভাবককেও দেখা যায়। বোর্ডের কর্মচারীরা নিজ কার্যালয়ে ঢুকতে চাইলে তাদের বাধা দেওয়া হয়। এর পর কর্মচারীরা শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুর ২টার দিকে শিক্ষা বোর্ডের প্রবেশপথে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এতে তিন ছাত্রীসহ ছয়জন আহত হন। দাবি পূরণ না হলে তারা সেখানে অবস্থান করবেন বলে জানান।
শিক্ষার্থীরা বলেন, প্রকাশিত ফল বৈষম্যমূলক। তারা সব বিষয়ের ওপর সাবজেক্ট ম্যাপিং করে ফল চান। এসএসসি পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতেই সাবজেক্ট ম্যাপিং করার দাবি তাদের।
বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের কেউ কেউ বলছেন, সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ে ভুল করায় তাদের ফল খারাপ হয়েছে। কারও দাবি, খাতা হারিয়ে ফেলায় বা পুড়ে যাওয়ায় তাদের ফল খারাপ হয়েছে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা অবস্থান নেন। তারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে বোঝানোর চেষ্টা করলেও পরীক্ষার্থীরা ছিলেন অনড়।
ঘটনাস্থলে থাকা চকবাজার থানার ওসি রেজাউল হোসেন বলেন, শিক্ষার্থীরা এখনও অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। শিক্ষার্থীরা প্রতিনিধি দল ঠিক করে দিলে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনায় বসা হবে।
জানতে চাইলে ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সমকালকে বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার আলোকে বাতিল পরীক্ষার সাবজেক্ট ম্যাপিং করে ফল তৈরি করা হয়েছে। এখানে কারও বঞ্চিত বা বৈষম্যের শিকার হওয়ার প্রশ্নই আসে না। তারপরও শিক্ষার্থীরা কী বলতে চায়– তাদের কথা শুনব। সেগুলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হবে। রাত ১০টায় তিনি সমকালকে বলেন, আমরা এখনও অবরুদ্ধ। আমাদের বোর্ডের সচিব, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকসহ কর্মকর্তারা গিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাদের একটি প্রতিনিধি দলকে আলোচনায় বসার আমন্ত্রণ জানানো হলেও তারা কর্ণপাত করেনি। তাদের এক দাবি– ফল বাতিল করতে হবে। ফল বাতিল করার এখতিয়ার বোর্ডের নাই। এটা সরকারের সিদ্ধান্তের বিষয়।
ঢাকা বোর্ড চত্বরে রাজশাহী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম বোর্ডের অধীন কলেজের শিক্ষার্থীদেরও দেখা গেছে। তারাও আন্দোলনে এসেছেন। শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বৈষম্যহীন ফল প্রকাশ ও হামলাকারীদের বিচার দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
হঠাৎ দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওপর চড়াও হয়েছেন এ বছর এইচএসসি পরীক্ষায় ফেল করা এক দল শিক্ষার্থী। গতকাল রোববার তারা অন্তত ছয়টি শিক্ষা বোর্ডে নজিরবিহীন বিক্ষোভ করেছেন। সদ্য প্রকাশিত এইচএসসি পরীক্ষার ফল বাতিল করার দাবিতে তারা কয়েকটি বোর্ডের প্রধান ফটকে তালা লাগিয়ে দিয়েছেন। সড়কও অবরোধ করেছেন তারা।
বৈষম্যের শিকার হওয়ার দাবি করে পরীক্ষার্থীরা নতুন করে ফল তৈরি ও প্রকাশের দাবি জানান। তবে বোর্ড কর্তৃপক্ষ বলেছে, শিক্ষার্থীদের এ ধরনের দাবি পূরণের ক্ষমতা তাদের নেই। বিক্ষুব্ধ পরীক্ষার্থীরা ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের প্রধান ফটকের তালা ভেঙে ভেতরে ঢুকে চেয়ারম্যানের কক্ষ ভাঙচুর করেন। পরে কর্মচারীরা তাদের ওপর হামলা করলে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হন। পরীক্ষার্থীরা ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকারের পদত্যাগ দাবি করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করা তপন কুমার বলেন, ‘আমি বলেছি; ঠিক আছে, যদি আমি পদত্যাগ করলে তুমি অটোপাস পাও, তাইলে আমি পদত্যাগ করব। দেখ, তোমরা মন্ত্রণালয় থেকে অটো পাস আনতে পারো কিনা। আমাদের কিছু করার নাই।’গতকাল সকালে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে গিয়ে দেখা যায়, এই বোর্ডের অধীন জেলাগুলো থেকে আসা ফেল করা শিক্ষার্থীরা জড়ো হচ্ছেন। বেলা ১১টা থেকে বিক্ষোভ কর্মসূচি শুরু হয়। তাদের সঙ্গে অনেক নারী অভিভাবককেও দেখা যায়। বোর্ডের কর্মচারীরা নিজ কার্যালয়ে ঢুকতে চাইলে তাদের বাধা দেওয়া হয়। এর পর কর্মচারীরা শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করেন।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুর ২টার দিকে শিক্ষা বোর্ডের প্রবেশপথে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। এতে তিন ছাত্রীসহ ছয়জন আহত হন। দাবি পূরণ না হলে তারা সেখানে অবস্থান করবেন বলে জানান।
শিক্ষার্থীরা বলেন, প্রকাশিত ফল বৈষম্যমূলক। তারা সব বিষয়ের ওপর সাবজেক্ট ম্যাপিং করে ফল চান। এসএসসি পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতেই সাবজেক্ট ম্যাপিং করার দাবি তাদের।বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীদের কেউ কেউ বলছেন, সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ে ভুল করায় তাদের ফল খারাপ হয়েছে। কারও দাবি, খাতা হারিয়ে ফেলায় বা পুড়ে যাওয়ায় তাদের ফল খারাপ হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা অবস্থান নেন। তারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে বোঝানোর চেষ্টা করলেও পরীক্ষার্থীরা ছিলেন অনড়। ঘটনাস্থলে থাকা চকবাজার থানার ওসি রেজাউল হোসেন বলেন, শিক্ষার্থীরা এখনও অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। শিক্ষার্থীরা প্রতিনিধি দল ঠিক করে দিলে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনায় বসা হবে।
জানতে চাইলে ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সমকালকে বলেন, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার আলোকে বাতিল পরীক্ষার সাবজেক্ট ম্যাপিং করে ফল তৈরি করা হয়েছে। এখানে কারও বঞ্চিত বা বৈষম্যের শিকার হওয়ার প্রশ্নই আসে না। তারপরও শিক্ষার্থীরা কী বলতে চায়– তাদের কথা শুনব। সেগুলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হবে। রাত ১০টায় তিনি সমকালকে বলেন, আমরা এখনও অবরুদ্ধ। আমাদের বোর্ডের সচিব, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকসহ কর্মকর্তারা গিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাদের একটি প্রতিনিধি দলকে আলোচনায় বসার আমন্ত্রণ জানানো হলেও তারা কর্ণপাত করেনি। তাদের এক দাবি– ফল বাতিল করতে হবে। ফল বাতিল করার এখতিয়ার বোর্ডের নাই। এটা সরকারের সিদ্ধান্তের বিষয়।ঢাকা বোর্ড চত্বরে রাজশাহী, কুমিল্লা ও চট্টগ্রাম বোর্ডের অধীন কলেজের শিক্ষার্থীদেরও দেখা গেছে। তারাও আন্দোলনে এসেছেন। শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে বৈষম্যহীন ফল প্রকাশ ও হামলাকারীদের বিচার দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
আরও পাঁচ বোর্ডে বিক্ষোভ-তালাগতকাল একই সঙ্গে আরও পাঁচ বোর্ডে বিক্ষোভ করেছেন এক দল শিক্ষার্থী। চট্টগ্রাম, যশোর, কুমিল্লা, বরিশাল ও ময়মনসিংহ বোর্ডে এ ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে চট্টগ্রাম বোর্ডে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড কার্যালয়ে তালা দিয়ে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের ইচ্ছা করেই ফেল করানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তারা। দাবি মেনে না নেওয়া হলে সড়ক অবরোধসহ কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। এর আগে গত বৃহস্পতিবার দুপুরেও বিক্ষোভ করেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। তারা বলেন, চট্টগ্রাম বোর্ডের ইংরেজি প্রশ্ন সহজ আসার পরও গণহারে ইংরেজিতে ফেল করিয়ে দেওয়া হয়েছে।
‘বৈষম্যহীন রেজাল্ট’-এর দাবিতে যশোরে গণমিছিল ও শিক্ষা বোর্ড ঘেরাও করেন অকৃতকার্য শিক্ষার্থীরা। বেলা ১১টার দিকে শিক্ষার্থীরা গণমিছিল ও শিক্ষা বোর্ড ঘেরাও কর্মসূচি শুরু করেন। বোর্ডের প্রধান ফটকের সামনে বিক্ষোভ করতে থাকেন। এক পর্যায়ে বোর্ড সচিব অধ্যাপক আব্দুর রহিম শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। কিন্তু তারা বোর্ডের চেয়ারম্যানের সঙ্গে দেখা করতে চান। পরে গেট খুলে দিলে তারা বোর্ড চেয়ারম্যানের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করতে থাকেন।
এক পর্যায়ে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতাদের নিয়ে বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মর্জিনা আক্তার আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। তবে তারা তাদের দাবি না মানা পর্যন্ত অবস্থান ও আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার বিষয়ে অটল থাকেন।অধ্যাপক মর্জিনা বলেন, পরীক্ষায় খারাপ ফল করা কিছু শিক্ষার্থী আন্দোলন কর্মসূচি পালন করেছে। অল্প কিছু শিক্ষার্থী বিভ্রান্তিকর তথ্য পেয়ে এ ধরনের কর্মকাণ্ড করছে। তারা পরীক্ষা খারাপ দিয়ে খারাপ ফল করলে বোর্ড কর্তৃপক্ষের তো কিছু করার নেই। তারা আমাদের কিছু লিখিত দাবি জানিয়েছে। বিষয়টি আন্তঃবোর্ড চেয়ারম্যানকে পাঠাব।
বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শতাধিক পরীক্ষার্থী কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড প্রাঙ্গণে এসে প্রথমে ফেল থেকে পাসের দাবিতে বিক্ষোভ করেন। এর পর তারা মিছিল নিয়ে শিক্ষা বোর্ডের ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করেন। পরে শিক্ষা বোর্ডের নিরাপত্তাকর্মী ও পুলিশের সদস্যরা তাদের ফটকে আটকে দেন। এক পর্যায়ে সেনাবাহিনী সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং বিকেলে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিরাপদে সরিয়ে নেয়।সন্ধ্যায় বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নিজামুল করিম জানান, শিক্ষার্থীদের নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ে ফল নিয়ে আপত্তি থাকলে বিধি অনুযায়ী পুনর্নিরীক্ষণের সুযোগ আছে। তাদের স্মারকলিপি পেয়েছি। বিকেল ৩টা পর্যন্ত শিক্ষার্থী, ছাত্র সমন্বয়ক এবং প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ কয়েক দফা বৈঠক হয়েছে। কিন্তু শিক্ষার্থীরা যে দাবি জানিয়েছে, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়ার সক্ষমতা শিক্ষা বোর্ডের নেই। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তাই শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো হয়েছে। সিদ্ধান্ত পাওয়া গেলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। ময়মনসিংহে বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ এবং শিক্ষা বোর্ড ঘেরাও করেছেন অকৃতকার্য শিক্ষার্থীরা। বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত শিক্ষা বোর্ড ঘেরাও করে রাখেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা এক ঘণ্টা ময়মনসিংহ-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করেন। এতে পথচারী ও যাত্রীদের চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু তাহের কার্যত অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন। খবর পেয়ে পুলিশ শিক্ষা বোর্ডে অবস্থান নেয়।
অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীরা বিকেলে বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের সামনে বিক্ষোভ করেছেন। এ সময় তারা বোর্ড ভবন-সংলগ্ন ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ এবং বোর্ডের প্রধান ফটকে তালা লাগিয়ে দেন। বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক ইউনুস আলী সিদ্দিকী বলেন, শিক্ষার্থীরা স্মারকলিপি দিয়েছে। বিষয়টি তিনি মন্ত্রণালয়কে অবহিত করেছেন। এ বিষয়ে একমাত্র মন্ত্রণালয়ই সিদ্ধান্ত দিতে পারে।গত ১৫ অক্টোবর চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এতে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার প্রায় ৭৮ শতাংশ।
তথ্য সুত্র: সমকাল
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু আজ
এসএসসি পরীক্ষা পেছানোর কোনো সুযোগ নেই : শিক্ষাবোর্ড
স্টামফোর্ডে জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে গণমাধ্যমে কর্মরত শিক্ষার্থীদের ইফতার
প্রফেসর কাজী শহীদুল্লাহর মৃত্যুতে ইউজিসির শোক
এসএসসি পরীক্ষার সময় সব কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত
তার্কিশ এয়ারলাইনসের ব্র্যান্ড প্রোমোশনের জন্য অফিসিয়ালি চুক্তিবদ্ধ হলেন সালাহউদ্দিন সুমন
স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে দিনব্যাপী পিঠা ফেস্টিভাল অ্যান্ড শাড়ি পাঞ্জাবি ডে" অনুষ্ঠিত
দেশের প্রথম মাদক বিরোধী সংগঠন স্ট্যামফোর্ড মাদক বিরোধী সংগঠন
নিম্নমানের কাগজে বই ছাপানোর চেষ্টা/সরকার প্রেসের ১০ লাখ ফর্মার ৬০ হাজার বই জব্দ
মানসম্মত গবেষণাকর্ম পরিচালনার আহ্বান ইউজিসির
ডিজিটাল লিটারেসিতে ইন্টার্নশিপ সার্টিফিকেট পেল ১৮ জন শিক্ষার্থী
ঢাকা কলেজে এক ঘণ্টায় ৭ ককটেল বিস্ফোরণ
২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
দাখিল পরীক্ষা শুরু ১০ এপ্রিল
যে কারণে ১৭ দিন বন্ধ থাকবে কোচিং সেন্টার
বিশ্ববিদ্যালয় পরিষদের নতুন সভাপতি অধ্যাপক মাছুদ, কোষাধ্যক্ষ লতিফ
একই দিনে তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা বিপাকে
বাংলাদেশে ক্যাম্পাস স্থাপন করতে চায় চীনের আইএনটিআই ইউনিভার্সিটি
স্কুল-ভর্তির লটারি ১৭ ডিসেম্বর : মাউশি
স্কুলে ভর্তির লটারির নতুন তারিখ ১৭ ডিসেম্বর
রাবিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে আন্ত:ডিপার্টমেন্ট ক্রিকেট টুর্নামেন্ট প্রতিযোগিতা
ইউজিসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে জিআইজেড প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
এআইইউবির মিডিয়া কমিউনিকেশন বিভাগের আয়োজনে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান
এসএসসির ফরম পূরণ শুরু : জেনে নিন ফিসহ সব তথ্য
স্টামফোর্ড সাংবাদিক ফোরামের মিলনমেলা
নবেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের মতবিনিময় যেন রূপ নিয়েছিল মিলনমেলায়
আইনজীবী সাইফুলের কবর জিয়ারত করলেন নোবিপ্রবি উপাচার্য
এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা শিক্ষকদের নভেম্বরের বেতনের চেক ছাড়
চলতি সপ্তাহে ৪৭তম বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি